বাগধারা
| ১) আমড়া কাঠের
  ঢেকি = অপদার্থ  | ২) 
  অর্ধচন্দ্র =
  গলাধাক্বা দেওয়া  | 
| ৩) 
  চিনেজোঁক =
  নাছোড়বান্দা  | ৪) চশমখোর =
  নির্লজ্জ  | 
| ৫) কোমর বাঁধা
  = দৃঢ় সংকল্প  | ৬) সপ্তমে চড়া
  = প্রচন্ড উত্তেজনা  | 
| ৭) ইতর বিশেষ
  = পার্থক্য | ৮) একদশে
  বৃহস্পতি = সৌভাগ্যের বিষয় | 
| ৯) আট কপালে =
  হতভাগ্য/ মন্দ ভাগ্য | ১০) আকাশ
  কুসুম = অসম্ভব কল্পনা | 
| ১১) অন্ধের
  যষ্ঠি = একমাত্র অবলম্বণ (যষ্ঠি মানে লাঠি) | ১২) আমড়াগাছি
  কর = অযথা তোষামদ করা | 
| ১৩) অথৈ জল =
  ভীষণ বিপদ | ১৪) অষ্টরম্ভা
  = ফাঁকি দেওয়া | 
| ১৫) অকাল
  কুষ্মাণ্ড = অকর্মা (কুষ্মাণ্ড মানে হলো গর্ভ) | ১৬) দৃঢ়
  সংকল্প = এক কথার মানুষ | 
| ১৭) আষাঢ়ে
  গল্প = গাজাখুরি গল্প | ১৮) ইঁদুর
  কপালে = মন্দ ভাগ্য | 
| ১৯) উনপঞ্চাশ
  বায়ু = পাগলামি | ২০) ঊনকোটি
  চৌষট্টি = প্রায় সম্পূর্ণ  | 
| ২১) অকাল বোধন
  = অসময়ে আবির্ভাব | ২২) আঁকুপাঁকু
  = ব্যস্ততার ভাব | 
| ২৩) একচোখা =
  পক্ষপাতিত্ব | ২৪) ইতিকথা =
  কাহিনি/ইতিহাস/উপকথা | 
| ২৫) উপরোধে
  ঢেকি গেলা = অনুরোধে অনিচ্ছা সত্ত্বেও কিছু করা | ২৬) উভয় সংকট
  = দুইদিকেই বিপদ | 
| ২৭) অক্কা
  পাওয়া = মারা যাওয়া (অক্কা মানে হলো ঈশ্বর) | ২৮) অমাবস্যার
  চাঁদ = দুর্লভ বস্তু | 
| ২৯) অগস্ত্য
  যাত্রা = শেষ বিদায় (অগস্ত্য মানে হলো ফিরে না আসা) | ৩০) অজগর
  বৃত্তি = আলসেমি (অজগর সাপ শুধু খায় আর ঘুমায়) | 
| ৩১) অকালে
  বাদলা = অপ্রত্যাশিত বাঁধা | ৩২) হতবুদ্ধি
  = অন্ধকার দেখা | 
| ৩৩) অরণ্যে
  রোদন = বৃথা চেষ্টা (বনে কেঁদে লাভ নাই) | ৩৪) আদিখ্যেতা
  = ন্যাকামি | 
| ৩৫) আগড়ম
  বাগড়ম = অর্থহীন কথা | ৩৬) আক্কেল
  সেলামি = নির্বুদ্ধিতার দন্ড | 
| ৩৭) আকাশ ভেঙে
  পড়া = হঠাৎ বিপদ হওয়া | ৩৮) আকাশ
  পাতাল = প্রচুর ব্যবধান  | 
| ৩৯) আমড়া
  কাঠের ঢেকি = অপদার্থ  | ৪০) আঠার মাসে
  বছর = কুঁড়ে স্বভাব | 
| ৪১) উড়ে এসে
  জুড়ে বসা = অনধিকার চর্চা করা | ৪২) উত্তম
  মধ্যম = প্রহার | 
| ৪৩) অহি-নকুল
  / সাপে-নেউলে / আদায়-কাঁচকলায় = ভীষণ শত্রুতা | ৪৪) উড়নচন্ডী
  = অমিতব্যয়ী  | 
| ৪৫) উলুবনে
  মুক্ত ছড়ানো = অপাত্রে সম্প্রদান করা | ৪৬) উজানের কৈ
  = সহজলভ্য | 
| ৪৭) ঊনপাজুরে
  = দুর্বল  | ৪৮) আঠার আনা
  = বাড়াবাড়ি | 
| ৪৯) আঁতে ঘা =
  মনে কষ্ট | ৫০) উলুখাগড়া
  = সাধারণ / গুরুত্বহীন লোক | 
| ৫১)
  অন্ধিসন্ধি = গোপন তথ্য | ৫২) অকূল
  পাথার = খুব বিপদ | 
| ৫৩) 
  বিধির
  বিড়ম্বনা = অদৃষ্টের পরিহাস | ৫৪) আটঘাট
  বাঁধা = প্রস্তুতি নেওয়া | 
| ৫৫) আঁতের টান
  = নাড়ির টান | ৫৬) গড্ডলিকা প্রবাহ
  = অন্ধ অনুকরণ (গড্ডল মানে হলো ভেড়া) | 
| ৫৭) গাছপাথর =
  হিসাব-নিকাশ | ৫৮)
  কাক-ভূষণ্ডি = দীর্ঘায়ু ব্যক্তি | 
| ৫৯) গোঁফ
  খেজুরে = নিতান্ত অলস | ৬০) কান
  ভাঙানো = কু-পরামর্শ | 
| ৬১) গোল্লায়
  যাওয়া = নষ্ট হওয়া | ৬২) গোঢ়ায় গলদ
  = শুরুতে ভুল | 
| ৬৩) কেঁচে
  গণ্ডুষ = পুনরায় আরম্ভ (পূজার মাধ্যমে) | ৬৪)
  গৌরচন্দ্রিকা = ভূমিকা /মুখবন্ধ | 
| ৬৫) কাছাঢিলা
  = অসাবধান | ৬৬) কাকনিদ্রা
  = অগভীর সতর্ক নিদ্রা | 
| ৬৭) কান কাটা
  = বেহায়া | ৬৮) কলমের এক
  খোঁচা = লিখিত আদেশ | 
| ৬৯) গুড়ে বালি
  = আশায় নৈরাশ্য | ৭০) কচুকাটা
  করা = ধ্বংস করা | 
| ৭১) কচুবনের
  কালাচাদ/ ঘটিরাম = অপদার্থ | ৭২) কেষ্টু
  বিষ্টু = গণ্যমান্য | 
| ৭৩) খেউর
  গাওয়া = গালাগালি কর | ৭৪)
  কেতাদুরস্ত = পরিপাটি | 
| ৭৫) গোকুলের
  ষাড় = স্বেচ্ছাচারী | ৭৬) ঢাকের
  কাঠি / খয়ের খা/ মোসাহেব = চাটুকার / তোষামুদে | 
| ৭৭) কল্কে
  পাওয়া = পাত্তা পাওয়া | ৭৮) গদাই
  লস্করি চাল = আলসেমি | 
| ৭৯) খিচুড়ী
  পাকানো = বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা | ৮০) কত ধানে
  কত চাল = টের পাওয়ানো | 
| ৮১) কাষ্ঠ
  হাঁসি = শুকনো হাঁসি | ৮২) ক-অক্ষর
  গোমাংস = অশিক্ষিত ব্যক্তি | 
| ৮৩) কাঁঠালের
  আমসত্ব = অসম্ভব ব্যাপার | ৮৪) কূপমণ্ডুক
  = সীমিত জ্ঞানের অধিকারী (মণ্ডুক মানে হলো ব্যাং) | 
| ৮৫) কানপাতলা
  = বিশ্বাসপ্রবণ | ৮৬) কুল কাঠের
  আগুন = তীব্র জ্বালা | 
| ৮৭) কৈ মাছের
  প্রাণ = দীর্ঘজীবী | ৮৮) কলা
  দেখানো = ফাঁকি দেওয়া | 
| ৮৯) কাঁচা
  পয়সা = নগদ উপার্জন | ৯০) কচ্ছপের
  কামড় = নাছোড়বান্দা | 
| ৯১) কংস মামা
  = নির্মম আত্মীয় | ৯২) ঘাটের মরা
  = অতি বৃদ্ধ | 
| ৯৩) গায়ে ফুুঁ
  দিয়ে বেড়ানো = কোন দায়িত্ব গ্রহণ না করা | ৯৪) খোদার
  খাঁসি = ভাবনা চিন্তাহীন | 
| ৯৫) গোবর গনেশ
  = নিরেট মূর্খ | ৯৬) গায়ে পড়া
  = অযাচিত | 
| ৯৭) কেউ-কেটা
  = গণ্যমান্য ব্যক্তি | ৯৮) কলম 
  পেষা =
  কেরানিগিরি | 
| ৯৯) চাঁদের
  হাট = প্রিয়জনদের সমাগম | ১০০) ঠোঁট
  কাটা = স্পষ্টভাষী  | 
| ১০১) ঢাকের
  বায়া = যার কোন মূল্য নেই (ঢাকের বাম পাশ বাজানো হয় না) | ১০২) ডাকাবুকো
  = দূরন্ত / নীর্ভিক | 
| ১০৩) তামার
  বিষ = অর্থের কু-প্রভাব | ১০৪) তুলসী
  বনের বাঘ = ভন্ড | 
| ১০৫) জগদ্দল
  পাথর = গুরুভার | ১০৬) ঠগ বাছতে
  গাঁ উজার = ভালো মানুষের অভাব (ঠগ মানে খারাপ লোক) | 
| ১০৭) জলে ফেলা
  = অপচয় করা | ১০৮) চক্ষুদান
  করা = চুরি করা | 
| ১০৯) চাঁদের
  হাট = আনন্দের প্রাচুর্য | ১১০) ঝোলের
  লাউ অম্বলের কদু = সব পক্ষের মন জুগিয়ে চলা | 
| ১১১) ছা-পোষা
  = অত্যন্ত গরীব | ১১২) চোখের
  বালি = শত্রু | 
| ১১৩) চিনির
  পুতুল = পরিশ্রম কাতর | ১১৪) চিনির
  বলদ = নিস্ফল পরিশ্রম | 
| ১১৫) ছেঁড়া
  চুলে খোপা বাঁধা = পরকে আপন করার চেষ্টা | ১১৬) ছাই চাপা
  আগুণ = গোপন গুণ | 
| ১১৭) ছ কড়া ন
  কড়া = সস্তা দর | ১১৮) জিলাপীর
  প্যাচ = কুটিল বুদ্ধি | 
| ১১৯) ঝাঁকের
  কই = একই দলের লোক | ১২০) ঝড়ো কাক
  = দুর্দশাগ্রস্ত ব্যক্তি | 
| ১২১) টীকা
  ভাষ্য = দীর্ঘ আলোচনা | ১২২) ডুমুরের
  ফুল = বিরল বস্তু | 
| ১২৩) ঢাক ঢাক
  গুড় গুড় = গোপন রাখার প্রয়াস | ১২৪) জলে
  কুমির ডাঙ্গায় বাঘ = উভয় দিকে বিপদ | 
| ১২৫) ঠেলার
  নাম বাবাজি = চাপে পড়ে কাবু হওয়া | ১২৬) চোখা
  পাকানো = রাগ / ক্রোধ দেখানো | 
| ১২৭) ছক্কা
  পাঞ্জা = বড়াই করা | ১২৮) চিনে
  জোঁক = নাছোরবান্দা | 
| ১২৯) টেঁকে
  গোঁজা = পকেট ভারী করা | ১৩০) ছাই
  ফেলতে ভাঙা কুলা = উপেক্ষিত ব্যক্তি | 
| ১৩১)
  নিরানব্বইয়ের ধাক্কা = সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি  | ১৩২) ব্যাঙের
  সর্দি = অসম্ভব ঘটনা | 
| ১৩৩) ভিজে
  বেড়াল = ছদ্মবেশী | ১৩৪) বক
  ধার্মিক/ বিড়াল তপস্বী = ভন্ড সাধু | 
| ১৩৫)
  রুই-কাতলা/ রাঘব বোয়াল = নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি | ১৩৬) ভরাডুবি
  = সর্বনাশ  | 
| ১৩৭) নদের
  চাঁদ = অহমিকাপূর্ণ নির্গুন ব্যক্তি | ১৩৮) মেনিমুখো
  = লাজুক | 
| ১৩৯) কপটচারী
  = বর্ণচোরা | ১৪০) মাছের মা
  = নিষ্ঠুর  | 
| ১৪১) বালির
  বাধ/ তাসের ঘর = ক্ষণস্থায়ী | ১৪২) ভূতের
  বেগার খাটা = নিস্ফল পরিশ্রম করা | 
| ১৪৩) ব্যাঙের
  আধুলি = সামান্য অর্থ | ১৪৪) বড়র
  পিরীতি বালির বাধ = ভঙ্গুর | 
| ১৪৫) ধান
  বানতে শীবের গীত = প্রসঙ্গ ছেড়ে অপ্রাসঙ্গিক কথা বলা | ১৪৬) দুধের
  মাছি / বসন্তের কোকিল/ সুখের পায়রা = সুসময়ের বন্ধু | 
| ১৪৭) ননীর
  পুতুল = অল্প পরিশ্রমে কাতর | ১৪৮) বিড়ালের
  আড়াই পা = বেহায়াপনা (বিড়াল মার খেয়ে ভুলে যায়) | 
| ১৪৯) নেই
  আঁকড়া = একঘুয়ে | ১৫০) পঞ্চমুখ
  = প্রশংসামুখর হওয়া | 
| ১৫১) পটল তোলা
  = মারা যাওয়া (সকল পটল একসাথে তুললে গাছ মারা যায়) | ১৫২) অলীক
  কল্পনা = দিবাস্বপ্ন | 
| ১৫৩)
  পঞ্চত্বপ্রাপ্তি = মারা যাওয়া (দেহের পঞ্চ ভুত মরার পর তা মাটিতে বিলিন হয়) | ১৫৪) পেটের
  ভাত চাল হওয়া = অতিরিক্ত দুর্ভাবনায় পড়া | 
| ১৫৫) পায়ের
  তলায় সর্ষে = অস্থির | ১৫৬) ধুয়া ধরা
  = আবদার বা ছুতো করা | 
| ১৫৭) পত্রপাঠ
  = তৎক্ষণাৎ | ১৫৮) তেলও কম
  ভাজাও মচমচা = অল্প উপকরণে ভলো ব্যবস্থা | 
| ১৫৯) তালপাতার
  সেপাই = অতিশয় দুর্বল | ১৬০)
  দস্ত-ব-দস্ত = হাতে হাতে | 
| ১৬১)
  দহরম-মহরম/ অহিনকুল = শত্রুতাপূর্ণ সম্পর্ক | ১৬২) ধর্মের
  ষাঢ় = স্বেচ্ছাচারী | 
| ১৬৩) নয় ছয় =
  অপচয় | ১৬৪) নাটের
  গুরু = মূল নায়ক | 
| ১৬৫) পায়াভারী
  = অহংকারী | ১৬৬) পাথরে
  পাঁচ কিল = সুখের সময় | 
| ১৬৭) পালের
  গোদা = দলের সর্দার | ১৬৮) পুকুর
  চুরি = বড় ধরনের চুরি | 
| ১৬৯) ফপর
  দালালী = অনাহুত ব্যক্তির মাতাব্বরী | ১৭০) বাঘের
  চোখ = দু:সাধ্য বস্তু | 
| ১৭১) বাঘের
  মাসি = আরামপ্রিয় ব্যক্তি | ১৭২) মানিক
  জোড় = অন্তরঙ্গ  | 
| ১৭৩) বক
  দেখানো = অশোভন বিদ্রুপ করা | ১৭৪) বিষ নেই
  তার কুলপনা চক্কর = অক্ষম ব্যক্তির বৃথা আস্ফালন | 
| ১৭৫) ভানুমতির
  খেল = ভেলকিবাজী | ১৭৬) ভাগ্যের
  দোহাই দেওয়া = কপালে হাত দেওয়া  | 
| ১৭৭) মশা
  মারতে কামা দাগান = নিরর্থক অপব্যয় | ১৭৮) মাছরাঙার
  কলঙ্ক = অনেক অপরাধীর মধ্যে শুধু একজনকেই দোষী সাব্যস্ত করা | 
| ১৭৯) মন না
  মতি = অস্থির মানব মন | ১৮০) নথ নাড়া
  = অহংকার প্রকাশ করা | 
| ১৮১) মাছের
  মায়ের পুত্রশোক = মিথ্যা শোক | ১৮২) মিছরির
  ছুরি = মুখে মধু অন্তরে বিষ | 
| ১৮৩) কথার
  তুবড়ি = অনর্গল কথা | ১৮৪) ধামাধরা
  = তোষামদকারী | 
| ১৮৫)
  পুটিমাছের প্রাণ = ক্ষীনজীবী | ১৮৬) ম্যাও
  ধরা = দায়িত্ব নেওয়া | 
| ১৮৭)
  মনিকাঞ্চনযোগ / সোনায় সোহাগা = উপযুক্ত মিলন | ১৮৮) ত্রিশঙ্কু
  অবস্থা = উভয় সংকট ( ত্রিশঙ্কু হলেন একজন রাজা) | 
| ১৮৯)
  ধর্মপুত্র যুধিষ্ঠির = সত্যবাদী | ১৯০) 
  সপ্তকান্ড
  রামায়ন = বৃহৎ বিষয় | 
| ১৯১) শরতের
  শিশির/ লক্ষ্মীর বরযাত্রী = সুসময়ের বন্ধু | ১৯২)
  শিবরাত্রির সলতে = একমাত্র সন্তান | 
| ১৯৩) শিরে
  সংক্রান্তি = আসন্ন বিপদ | ১৯৪) তাভারি =
  কৃপণ | 
| ১৯৫)
  রামগরুড়ের ছানা = গোমড়ামুখো | ১৯৬) রাবণের
  চিতা = চির অশান্তি/ দীর্ঘস্থায়ী দু:খ | 
| ১৯৭) 
  ষোলকলা =
  সম্পূর্ণ  | ১৯৮) চাতুরি
  করা = লেজে খেলা  | 
| ১৯৯) রজ্জুতে
  সর্পজ্ঞান = বিভ্রম | ২০০) হালে
  পানি পাওয়া = বিপদমুক্ত হওয়া | 
| ২০১) স্বর্গের
  সিড়ি = সাফল্য লাভের উপায় | ২০২) শিয়ালের
  যুক্তি = অকেজো যুক্তি | 
| ২০৩) সস্তার
  তিন অবস্থা = সুলভ জিনিসের নানা দোষ | ২০৪) স্বখাত
  সলিল = স্বীয় কর্মের ফল ভোগ করা | 
| ২০৫) হাত
  চালাও = তাড়াতাড়ি কর  | ২০৬) সপ্তমে
  চড়া = প্রচন্ড উত্তেজনা  | 
| ২০৭) সাপের
  পাঁচ পা দেখা / হাতির পাঁচ পা দেখা = অহংকারে অসম্ভবকে সম্ভব মনে করা | ২০৮) হাল
  বায়না তেড়ে গুতায় = কুকাজে পটুত্ব | 
| ২০৯)
  লাফাফাদুরস্ত = পরিপাটি/ বাইরে ঠাট বজায় রেখে চলা (এর অর্থ হলো খাম) | ২১০) হাতটান =
  চুরির অভ্যাস | 
| ২১১) হাড়
  হাভাতে = হতভাগ্য | ২১২) শাপে বর
  = আনিষ্ট করতে গিয়ে ভালো করা | 
| ২১৩) কুল রাখি
  না শ্যাম রাখি = উভয় সংকট | ২১৪) হাতের
  পাঁচ = শেষ সম্বল | 
| ২১৫) সুখের
  পায়রা = সুসময়ের বন্ধু | ২১৬) রাজযোটক
  = চমৎকার মিল | 
| ২১৭) শকুনি
  মামা = কুচক্রী মামা | ২১৮) শাখের
  করাত = উভয় সংকট | 
| ২১৯) শ্রীঘর =
  জেলখানা | ২২০) সাক্ষী
  গোপাল = নিস্ক্রিয় দর্শক | 
| ২২১) সাতেও না
  পাঁচেও না = নির্লিপ্ত / স্বতন্ত্র / কোন কিছুর সাথে সম্পর্ক না রাখা | ২২২) হাড়
  জুড়ানো = স্বস্তি বোধা করা | 
| ২২৩) হাত
  কামড়ানো = আফসোস করা | ২২৪) হাত জোড়া
  থাকা = কর্মব্যস্ত থাকা | 
| ২২৫) শরতের
  শিশির = সুসময়ের বন্ধু ( তবে ক্ষণস্থায়ী) | ২২৬) শিকায়
  তোলা = মুলতবি করা  | 
| ২২৭) রাই
  কুড়িয়ে বেল = ক্ষুদ্র থেকে বড় | ২২৮) হা-ঘরে =
  গৃহহীন | 
| ২২৯) হাড় হদ্দ
  = নাড়ী নক্ষত্র | 
 | 

 
 
0 Comments