Ticker

6/recent/ticker-posts

Header Ads Widget

Muktostudy is an educational website; Dedicated for you

বাগধারা (চাকরিতে আসা গুরুত্বপূর্ণ)

বাগধারা

১) আমড়া কাঠের ঢেকি = অপদার্থ 

২)  অর্ধচন্দ্র = গলাধাক্বা দেওয়া 

৩)  চিনেজোঁক = নাছোড়বান্দা 

৪) চশমখোর = নির্লজ্জ 

৫) কোমর বাঁধা = দৃঢ় সংকল্প 

৬) সপ্তমে চড়া = প্রচন্ড উত্তেজনা 

৭) ইতর বিশেষ = পার্থক্য

৮) একদশে বৃহস্পতি = সৌভাগ্যের বিষয়

৯) আট কপালে = হতভাগ্য/ মন্দ ভাগ্য

১০) আকাশ কুসুম = অসম্ভব কল্পনা

১১) অন্ধের যষ্ঠি = একমাত্র অবলম্বণ (যষ্ঠি মানে লাঠি)

১২) আমড়াগাছি কর = অযথা তোষামদ করা

১৩) অথৈ জল = ভীষণ বিপদ

১৪) অষ্টরম্ভা = ফাঁকি দেওয়া

১৫) অকাল কুষ্মাণ্ড = অকর্মা (কুষ্মাণ্ড মানে হলো গর্ভ)

১৬) দৃঢ় সংকল্প = এক কথার মানুষ

১৭) আষাঢ়ে গল্প = গাজাখুরি গল্প

১৮) ইঁদুর কপালে = মন্দ ভাগ্য

১৯) উনপঞ্চাশ বায়ু = পাগলামি

২০) ঊনকোটি চৌষট্টি = প্রায় সম্পূর্ণ 

২১) অকাল বোধন = অসময়ে আবির্ভাব

২২) আঁকুপাঁকু = ব্যস্ততার ভাব

২৩) একচোখা = পক্ষপাতিত্ব

২৪) ইতিকথা = কাহিনি/ইতিহাস/উপকথা

২৫) উপরোধে ঢেকি গেলা = অনুরোধে অনিচ্ছা সত্ত্বেও কিছু করা

২৬) উভয় সংকট = দুইদিকেই বিপদ

২৭) অক্কা পাওয়া = মারা যাওয়া (অক্কা মানে হলো ঈশ্বর)

২৮) অমাবস্যার চাঁদ = দুর্লভ বস্তু

২৯) অগস্ত্য যাত্রা = শেষ বিদায় (অগস্ত্য মানে হলো ফিরে না আসা)

৩০) অজগর বৃত্তি = আলসেমি (অজগর সাপ শুধু খায় আর ঘুমায়)

৩১) অকালে বাদলা = অপ্রত্যাশিত বাঁধা

৩২) হতবুদ্ধি = অন্ধকার দেখা

৩৩) অরণ্যে রোদন = বৃথা চেষ্টা (বনে কেঁদে লাভ নাই)

৩৪) আদিখ্যেতা = ন্যাকামি

৩৫) আগড়ম বাগড়ম = অর্থহীন কথা

৩৬) আক্কেল সেলামি = নির্বুদ্ধিতার দন্ড

৩৭) আকাশ ভেঙে পড়া = হঠাৎ বিপদ হওয়া

৩৮) আকাশ পাতাল = প্রচুর ব্যবধান 

৩৯) আমড়া কাঠের ঢেকি = অপদার্থ 

৪০) আঠার মাসে বছর = কুঁড়ে স্বভাব

৪১) উড়ে এসে জুড়ে বসা = অনধিকার চর্চা করা

৪২) উত্তম মধ্যম = প্রহার

৪৩) অহি-নকুল / সাপে-নেউলে / আদায়-কাঁচকলায় = ভীষণ শত্রুতা

৪৪) উড়নচন্ডী = অমিতব্যয়ী 

৪৫) উলুবনে মুক্ত ছড়ানো = অপাত্রে সম্প্রদান করা

৪৬) উজানের কৈ = সহজলভ্য

৪৭) ঊনপাজুরে = দুর্বল 

৪৮) আঠার আনা = বাড়াবাড়ি

৪৯) আঁতে ঘা = মনে কষ্ট

৫০) উলুখাগড়া = সাধারণ / গুরুত্বহীন লোক

৫১) অন্ধিসন্ধি = গোপন তথ্য

৫২) অকূল পাথার = খুব বিপদ

৫৩)  বিধির বিড়ম্বনা = অদৃষ্টের পরিহাস

৫৪) আটঘাট বাঁধা = প্রস্তুতি নেওয়া

৫৫) আঁতের টান = নাড়ির টান

৫৬) গড্ডলিকা প্রবাহ = অন্ধ অনুকরণ (গড্ডল মানে হলো ভেড়া)

৫৭) গাছপাথর = হিসাব-নিকাশ

৫৮) কাক-ভূষণ্ডি = দীর্ঘায়ু ব্যক্তি

৫৯) গোঁফ খেজুরে = নিতান্ত অলস

৬০) কান ভাঙানো = কু-পরামর্শ

৬১) গোল্লায় যাওয়া = নষ্ট হওয়া

৬২) গোঢ়ায় গলদ = শুরুতে ভুল

৬৩) কেঁচে গণ্ডুষ = পুনরায় আরম্ভ (পূজার মাধ্যমে)

৬৪) গৌরচন্দ্রিকা = ভূমিকা /মুখবন্ধ

৬৫) কাছাঢিলা = অসাবধান

৬৬) কাকনিদ্রা = অগভীর সতর্ক নিদ্রা

৬৭) কান কাটা = বেহায়া

৬৮) কলমের এক খোঁচা = লিখিত আদেশ

৬৯) গুড়ে বালি = আশায় নৈরাশ্য

৭০) কচুকাটা করা = ধ্বংস করা

৭১) কচুবনের কালাচাদ/ ঘটিরাম = অপদার্থ

৭২) কেষ্টু বিষ্টু = গণ্যমান্য

৭৩) খেউর গাওয়া = গালাগালি কর

৭৪) কেতাদুরস্ত = পরিপাটি

৭৫) গোকুলের ষাড় = স্বেচ্ছাচারী

৭৬) ঢাকের কাঠি / খয়ের খা/ মোসাহেব = চাটুকার / তোষামুদে

৭৭) কল্কে পাওয়া = পাত্তা পাওয়া

৭৮) গদাই লস্করি চাল = আলসেমি

৭৯) খিচুড়ী পাকানো = বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা

৮০) কত ধানে কত চাল = টের পাওয়ানো

৮১) কাষ্ঠ হাঁসি = শুকনো হাঁসি

৮২) ক-অক্ষর গোমাংস = অশিক্ষিত ব্যক্তি

৮৩) কাঁঠালের আমসত্ব = অসম্ভব ব্যাপার

৮৪) কূপমণ্ডুক = সীমিত জ্ঞানের অধিকারী (মণ্ডুক মানে হলো ব্যাং)

৮৫) কানপাতলা = বিশ্বাসপ্রবণ

৮৬) কুল কাঠের আগুন = তীব্র জ্বালা

৮৭) কৈ মাছের প্রাণ = দীর্ঘজীবী

৮৮) কলা দেখানো = ফাঁকি দেওয়া

৮৯) কাঁচা পয়সা = নগদ উপার্জন

৯০) কচ্ছপের কামড় = নাছোড়বান্দা

৯১) কংস মামা = নির্মম আত্মীয়

৯২) ঘাটের মরা = অতি বৃদ্ধ

৯৩) গায়ে ফুুঁ দিয়ে বেড়ানো = কোন দায়িত্ব গ্রহণ না করা

৯৪) খোদার খাঁসি = ভাবনা চিন্তাহীন

৯৫) গোবর গনেশ = নিরেট মূর্খ

৯৬) গায়ে পড়া = অযাচিত

৯৭) কেউ-কেটা = গণ্যমান্য ব্যক্তি

৯৮) কলম  পেষা = কেরানিগিরি

৯৯) চাঁদের হাট = প্রিয়জনদের সমাগম

১০০) ঠোঁট কাটা = স্পষ্টভাষী 

১০১) ঢাকের বায়া = যার কোন মূল্য নেই (ঢাকের বাম পাশ বাজানো হয় না)

১০২) ডাকাবুকো = দূরন্ত / নীর্ভিক

১০৩) তামার বিষ = অর্থের কু-প্রভাব

১০৪) তুলসী বনের বাঘ = ভন্ড

১০৫) জগদ্দল পাথর = গুরুভার

১০৬) ঠগ বাছতে গাঁ উজার = ভালো মানুষের অভাব (ঠগ মানে খারাপ লোক)

১০৭) জলে ফেলা = অপচয় করা

১০৮) চক্ষুদান করা = চুরি করা

১০৯) চাঁদের হাট = আনন্দের প্রাচুর্য

১১০) ঝোলের লাউ অম্বলের কদু = সব পক্ষের মন জুগিয়ে চলা

১১১) ছা-পোষা = অত্যন্ত গরীব

১১২) চোখের বালি = শত্রু

১১৩) চিনির পুতুল = পরিশ্রম কাতর

১১৪) চিনির বলদ = নিস্ফল পরিশ্রম

১১৫) ছেঁড়া চুলে খোপা বাঁধা = পরকে আপন করার চেষ্টা

১১৬) ছাই চাপা আগুণ = গোপন গুণ

১১৭) ছ কড়া ন কড়া = সস্তা দর

১১৮) জিলাপীর প্যাচ = কুটিল বুদ্ধি

১১৯) ঝাঁকের কই = একই দলের লোক

১২০) ঝড়ো কাক = দুর্দশাগ্রস্ত ব্যক্তি

১২১) টীকা ভাষ্য = দীর্ঘ আলোচনা

১২২) ডুমুরের ফুল = বিরল বস্তু

১২৩) ঢাক ঢাক গুড় গুড় = গোপন রাখার প্রয়াস

১২৪) জলে কুমির ডাঙ্গায় বাঘ = উভয় দিকে বিপদ

১২৫) ঠেলার নাম বাবাজি = চাপে পড়ে কাবু হওয়া

১২৬) চোখা পাকানো = রাগ / ক্রোধ দেখানো

১২৭) ছক্কা পাঞ্জা = বড়াই করা

১২৮) চিনে জোঁক = নাছোরবান্দা

১২৯) টেঁকে গোঁজা = পকেট ভারী করা

১৩০) ছাই ফেলতে ভাঙা কুলা = উপেক্ষিত ব্যক্তি

১৩১) নিরানব্বইয়ের ধাক্কা = সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি 

১৩২) ব্যাঙের সর্দি = অসম্ভব ঘটনা

১৩৩) ভিজে বেড়াল = ছদ্মবেশী

১৩৪) বক ধার্মিক/ বিড়াল তপস্বী = ভন্ড সাধু

১৩৫) রুই-কাতলা/ রাঘব বোয়াল = নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি

১৩৬) ভরাডুবি = সর্বনাশ 

১৩৭) নদের চাঁদ = অহমিকাপূর্ণ নির্গুন ব্যক্তি

১৩৮) মেনিমুখো = লাজুক

১৩৯) কপটচারী = বর্ণচোরা

১৪০) মাছের মা = নিষ্ঠুর 

১৪১) বালির বাধ/ তাসের ঘর = ক্ষণস্থায়ী

১৪২) ভূতের বেগার খাটা = নিস্ফল পরিশ্রম করা

১৪৩) ব্যাঙের আধুলি = সামান্য অর্থ

১৪৪) বড়র পিরীতি বালির বাধ = ভঙ্গুর

১৪৫) ধান বানতে শীবের গীত = প্রসঙ্গ ছেড়ে অপ্রাসঙ্গিক কথা বলা

১৪৬) দুধের মাছি / বসন্তের কোকিল/ সুখের পায়রা = সুসময়ের বন্ধু

১৪৭) ননীর পুতুল = অল্প পরিশ্রমে কাতর

১৪৮) বিড়ালের আড়াই পা = বেহায়াপনা (বিড়াল মার খেয়ে ভুলে যায়)

১৪৯) নেই আঁকড়া = একঘুয়ে

১৫০) পঞ্চমুখ = প্রশংসামুখর হওয়া

১৫১) পটল তোলা = মারা যাওয়া (সকল পটল একসাথে তুললে গাছ মারা যায়)

১৫২) অলীক কল্পনা = দিবাস্বপ্ন

১৫৩) পঞ্চত্বপ্রাপ্তি = মারা যাওয়া (দেহের পঞ্চ ভুত মরার পর তা মাটিতে বিলিন হয়)

১৫৪) পেটের ভাত চাল হওয়া = অতিরিক্ত দুর্ভাবনায় পড়া

১৫৫) পায়ের তলায় সর্ষে = অস্থির

১৫৬) ধুয়া ধরা = আবদার বা ছুতো করা

১৫৭) পত্রপাঠ = তৎক্ষণাৎ

১৫৮) তেলও কম ভাজাও মচমচা = অল্প উপকরণে ভলো ব্যবস্থা

১৫৯) তালপাতার সেপাই = অতিশয় দুর্বল

১৬০) দস্ত-ব-দস্ত = হাতে হাতে

১৬১) দহরম-মহরম/ অহিনকুল = শত্রুতাপূর্ণ সম্পর্ক

১৬২) ধর্মের ষাঢ় = স্বেচ্ছাচারী

১৬৩) নয় ছয় = অপচয়

১৬৪) নাটের গুরু = মূল নায়ক

১৬৫) পায়াভারী = অহংকারী

১৬৬) পাথরে পাঁচ কিল = সুখের সময়

১৬৭) পালের গোদা = দলের সর্দার

১৬৮) পুকুর চুরি = বড় ধরনের চুরি

১৬৯) ফপর দালালী = অনাহুত ব্যক্তির মাতাব্বরী

১৭০) বাঘের চোখ = দু:সাধ্য বস্তু

১৭১) বাঘের মাসি = আরামপ্রিয় ব্যক্তি

১৭২) মানিক জোড় = অন্তরঙ্গ 

১৭৩) বক দেখানো = অশোভন বিদ্রুপ করা

১৭৪) বিষ নেই তার কুলপনা চক্কর = অক্ষম ব্যক্তির বৃথা আস্ফালন

১৭৫) ভানুমতির খেল = ভেলকিবাজী

১৭৬) ভাগ্যের দোহাই দেওয়া = কপালে হাত দেওয়া 

১৭৭) মশা মারতে কামা দাগান = নিরর্থক অপব্যয়

১৭৮) মাছরাঙার কলঙ্ক = অনেক অপরাধীর মধ্যে শুধু একজনকেই দোষী সাব্যস্ত করা

১৭৯) মন না মতি = অস্থির মানব মন

১৮০) নথ নাড়া = অহংকার প্রকাশ করা

১৮১) মাছের মায়ের পুত্রশোক = মিথ্যা শোক

১৮২) মিছরির ছুরি = মুখে মধু অন্তরে বিষ

১৮৩) কথার তুবড়ি = অনর্গল কথা

১৮৪) ধামাধরা = তোষামদকারী

১৮৫) পুটিমাছের প্রাণ = ক্ষীনজীবী

১৮৬) ম্যাও ধরা = দায়িত্ব নেওয়া

১৮৭) মনিকাঞ্চনযোগ / সোনায় সোহাগা = উপযুক্ত মিলন

১৮৮) ত্রিশঙ্কু অবস্থা = উভয় সংকট ( ত্রিশঙ্কু হলেন একজন রাজা)

১৮৯) ধর্মপুত্র যুধিষ্ঠির = সত্যবাদী

১৯০)  সপ্তকান্ড রামায়ন = বৃহৎ বিষয়

১৯১) শরতের শিশির/ লক্ষ্মীর বরযাত্রী = সুসময়ের বন্ধু

১৯২) শিবরাত্রির সলতে = একমাত্র সন্তান

১৯৩) শিরে সংক্রান্তি = আসন্ন বিপদ

১৯৪) তাভারি = কৃপণ

১৯৫) রামগরুড়ের ছানা = গোমড়ামুখো

১৯৬) রাবণের চিতা = চির অশান্তি/ দীর্ঘস্থায়ী দু:খ

১৯৭)  ষোলকলা = সম্পূর্ণ 

১৯৮) চাতুরি করা = লেজে খেলা 

১৯৯) রজ্জুতে সর্পজ্ঞান = বিভ্রম

২০০) হালে পানি পাওয়া = বিপদমুক্ত হওয়া

২০১) স্বর্গের সিড়ি = সাফল্য লাভের উপায়

২০২) শিয়ালের যুক্তি = অকেজো যুক্তি

২০৩) সস্তার তিন অবস্থা = সুলভ জিনিসের নানা দোষ

২০৪) স্বখাত সলিল = স্বীয় কর্মের ফল ভোগ করা

২০৫) হাত চালাও = তাড়াতাড়ি কর 

২০৬) সপ্তমে চড়া = প্রচন্ড উত্তেজনা 

২০৭) সাপের পাঁচ পা দেখা / হাতির পাঁচ পা দেখা = অহংকারে অসম্ভবকে সম্ভব মনে করা

২০৮) হাল বায়না তেড়ে গুতায় = কুকাজে পটুত্ব

২০৯) লাফাফাদুরস্ত = পরিপাটি/ বাইরে ঠাট বজায় রেখে চলা (এর অর্থ হলো খাম)

২১০) হাতটান = চুরির অভ্যাস

২১১) হাড় হাভাতে = হতভাগ্য

২১২) শাপে বর = আনিষ্ট করতে গিয়ে ভালো করা

২১৩) কুল রাখি না শ্যাম রাখি = উভয় সংকট

২১৪) হাতের পাঁচ = শেষ সম্বল

২১৫) সুখের পায়রা = সুসময়ের বন্ধু

২১৬) রাজযোটক = চমৎকার মিল

২১৭) শকুনি মামা = কুচক্রী মামা

২১৮) শাখের করাত = উভয় সংকট

২১৯) শ্রীঘর = জেলখানা

২২০) সাক্ষী গোপাল = নিস্ক্রিয় দর্শক

২২১) সাতেও না পাঁচেও না = নির্লিপ্ত / স্বতন্ত্র / কোন কিছুর সাথে সম্পর্ক না রাখা

২২২) হাড় জুড়ানো = স্বস্তি বোধা করা

২২৩) হাত কামড়ানো = আফসোস করা

২২৪) হাত জোড়া থাকা = কর্মব্যস্ত থাকা

২২৫) শরতের শিশির = সুসময়ের বন্ধু ( তবে ক্ষণস্থায়ী)

২২৬) শিকায় তোলা = মুলতবি করা 

২২৭) রাই কুড়িয়ে বেল = ক্ষুদ্র থেকে বড়

২২৮) হা-ঘরে = গৃহহীন

২২৯) হাড় হদ্দ = নাড়ী নক্ষত্র

                                                            



Post a Comment

0 Comments